অপেক্ষা
একসময় বৃষ্টির স্পর্শে আবেগতাড়িত হত মন
এখন প্রায়ই শিশিরের কোমল স্পর্শে স্পন্দিত হয় হৃদয়।
তারপর ও শূন্যতা।
কি যেন নেই, কার যেন স্পর্শের অভাব।
কবেকার মনোহর মনে আজ হেমন্তের কুয়াশার চাদর।
সেই কবে শিশির স্নাত কারো পায়ের স্পর্শ
বেধ করেছিল আমার কর্ণকুহর।
মনের স্পন্দনে-
পালিত ভালবাসা জেগে উঠেছিল
দীর্ঘ বিরতির পর।
সে সব শুধু আমার ছিল আয়োজন
ছিল মনের আত্মসমর্পণ।
মর্মর শব্দে হেমন্তের ঝরা পাতার সাথে
প্রতিদিন আমার শরীর হেঁটে যায়
গাছের মরণ পাতার সাথে হয় বন্ধুত্ব।
তবুও কেহ ফিরে নাহি চায়,
দীর্ঘশ্বাস ফেলে এখনও চমকে তাকাই কারও অপেক্ষায়।
18 Responses to অপেক্ষা
You must be logged in to post a comment Login