শীর্ণ নদীর স্বচ্ছ স্রোতে জলছবি ভাসে।
শীর্ণ নদীর স্বচ্ছ স্রোতে জলছবি ভাসে।
<!–
–>
প্রতি রুপ। অপরুপ নান্দনিকতার মিশেল।
চৌচির বিদির্ণ। সোদা মাটির বিলাপ।
ধুলার শীর্ণ আবীর। তোমার নীল আঁচল ডুবেছে।
ঢেকেছে সব চাওয়া। জলবতি মেঘ তুমি।
একটু ছায়ায় ভিজে। কলাবতি মেঘ বালিকা।
ছিলে যখন পাঁজরে। হারের লবণাক্ত নেশায় মত্ত।
তুমি হয়ে উঠ। রৌদ্রচূড় বিমর্ষ বাসন্তিকা।
কামর্ত সিৎকারে। তুমি নিঃস্ব হও তৃঞ্চায়।
জলবতি মেঘের পায়ে। তুমি তোমার যৌবন অম্বর।
নতজানু যৌবন শিখে। হাতে খড়ি ভালোবাসার নকশি।
এই দাবদাহে বিষন্ন হূদয়। মাটির গায়ে নকশার ছাপ।
এই ছাপে বর্ণীল ভালোবাসা। নান্দনিক স্ফুরণ একটু চাওয়া।
খট খটে রৌদ্রের। এক পশলা ফর্সা ফেকাশে নীল।
হাত ছানি তোমার। শীর্ণ নদীর স্বচ্ছ স্রোতে জলছবি ভাসে।
যদি পাই পিছন ফিরে। আমার কোজাগরী একটু প্রেম।
১৪১৮@২ বৈশাখ,গ্রীষ্মকাল।
7 Responses to শীর্ণ নদীর স্বচ্ছ স্রোতে জলছবি ভাসে।
You must be logged in to post a comment Login