রাবেয়া রব্বানি

ছোটগল্প-মেঘ রঙ্গা দিন

ছোটগল্প-মেঘ রঙ্গা দিন
Decrease Font Size Increase Font Size Text Size Print This Page

মেঘ রঙ্গা দিন

তুহিনের হাতে একটি পাঁচশ টাকার নোট। হঠাৎ মিষ্টি সুরে সেল্ ফোনটা বেজে উঠল আর তাতে ভেসে উঠা নামটা তার কাছে আরো মিষ্টি লাগল। সে টাকাটা যেখান থেকে নিয়েছিল ঠিক সেখানেই আবার রেখে দিল।

-শুভ সকাল।

-শুভ সকাল পিউ। আকাশ দেখেছ? আজ মনে হয় একটা মেঘ রঙা দিন।বৃষ্টি নাও হতে পারে তবে দিনটা মেঘের রঙ মেখে বসে থাকবে।খুশি খুশি গলায় বলল তুহিন।
-হুম।তো এই উপলক্ষে জনাব একটা কবিতা বলেনতো শুনি।
তুহিন যেন তৈরিই ছিলো গলা খাকড়ি দিয়ে ভরাট কন্ঠে আবৃত্তি শুরু করল
-“তুমি ভিজবে তোমার আমূল-সমূল? ভিজবে আমার সাথে?
ভীষণ রকম ভালবাসব, এসো হাঁটবে আমার পাশে।
দেখো মেঘ করেছে- মে-ঘ,গভীর কালো মেঘ”।

গানের লাইনগুলো কেমন হয়েছে পিউ?
-পরের লাইনগুলি শুনি?
-“তিরতির করে কাঁপবে শরীর গভীর আলিঙ্গনে
ভেজা ঠোটে রাখব আগুন,ফাগুন তোমার মনে
তুমি আসবে তোমার আমূল-সমূল?আসবে আমার কাছে?
ভীষণ রকম ভালবাসব,এসো ভিজবে আমার সাথে”।
-হুম।

-কি হুম?বললেনা কেমন হয়েছে?নতুন লিখেছি।
-ভালো তবে একটু বেশি রোমান্টিক করার চেষ্টা করা হয়েছে আর কি।শুভ জন্মদিন! হাসতে হাসতে বলল পিউ।
-হুম তবে এইসব শুভকামনা আমার কাছে সবসময়ই মেকি লাগে। ইউ মে ডু সামথিং টু মেক দা ডে বিয়ুটিফুল মেম।
-হ্যালো তুহিন, আমি এখন রাখি।

ব্যস্ত ভঙ্গিতে ফোনের লাইন কেটে দিল পিউ।বীপ শব্দটা অস্থির ভাবে বেজে চলছে। তুহিন কিছুক্ষণ ফোনটা কানে ধরে রাখল।তার ঠোটে যে হাসিটা খেলে গেল তাতে পিউর প্রতি শ্লেষ কম নিজের প্রতি দুঃখই বেশি প্রকাশ পেল।পিউর এরকম হঠাৎ অনাগ্রহের সাথে সে আগে থেকেই পরিচিত কিন্তু আজ কেন জানি খারাপ লাগছে তার। জন্মদিনের এই দিনটাতে বাবা-মা মারা যাওয়ার পর আহ্লাদ করার কেউ নাই। পিউর কাছে আজ হয়ত সে দীর্ঘদিন না পাওয়া এই আহলাদটাই আশা করেছিল।

ফোনটা রেখে দিয়ে তুহিন কিছুক্ষণ জানালার কাছে বৃষ্টির সম্ভাবনা বুঝার চেষ্টা করল তারপর টিভির সামনে এসে বসল।এমনিতে টিভির রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে থাকলে সে শান্ত হয়েই টিভি দেখে কিন্তু তা নিজের হাতে থাকলেই সে অস্থির বোধ করে।এলোমেলো ভাবে কিছুক্ষণ চ্যানেল পরিবর্তন করে আনমনে টাকাটার সামনে চলে আসল সে,সম্ভিত ফিরতেই সরে গেল আবার।

সকাল দশটায় মতিঝিল থাকতেই হবে তার তাই নাশ্তা খেয়ে তৈ্রি হয়েই ছিল সে তবু আয়নায় নিজেকে আর একবার দেখে নিল, হাত ঘড়িটা খুজতে গিয়ে তার চোখ আবার টাকাটার দিকে গেল, টাকাটা যেন উপুর হয়ে শুয়ে আছে ।এখন বাড়িতে কেউ নেই,তুহিনের ভাবীও বাচ্চাদের নিয়ে স্কুলে গেছে সেই হয়ত টাকাটা ভুলে ফেলে রেখে গেছে ভাবল তুহিন।অন্যমনস্ক হয়ে খাবারের টেবিলের উপর রাখা টাকাটা আবার ছুঁয়ে দিল সে। টাকাটার মাধ্যাকর্ষনের বলয়ে সে যেন বার বার আটকা পড়ে যাচ্ছে।সে ছোট্ট একটা শ্বাস ফেলে সরে গেল।

মানুষের জীবনের প্রাপ্ত কষ্টের কিছু প্বার্শপ্রতিক্রিয়া আছে যা কিছু কিছু মানুষকে সারাজীবন অভিশাপের মত বয়ে বেড়াতে হয়,তুহিনের চৌর্যবৃত্তি স্বভাবটাও তেমন, যা থেকে সে প্রানপনে বেড়িয়ে আসতে চাচ্ছে।তার অভাব অনেক আগেই চলে গেছে তবু মাঝে মাঝে অভ্যাসবশত, মাঝে মাঝে পুরোনো রোগীর মত হাতড়ে বেড়ায়।টাকাটার কাছ থেকে সরে এসে তুহিন পিউর কথা ভাবতে চেষ্টা করল।কিন্তু কোন সুন্দর স্বৃতিই সে মনে করতে পারছে না। পিউর আজকের অনাগ্রহটাই যেন মোটা কালির মত ফুটে আছে আর সব লেখাকে ম্লান করে।এই বিশেষ কুপ্রবৃত্তি থেকে পালানোর জন্য সে সবসময় পিউর ভাবনাই মনে মনে পাহাড় সমান গড়ে আকড়ে ধরেছে কিন্তু আজ হাতড়ে ফিরে খড়কুটাও বানাতে পারছে না যেন।অবলম্বন না পেয়ে তুহিনের হাত আবারো নিশপিশ করতে থাকল।টাকাটা নেয়ার ইচ্ছা তাকে ভেতরে ভেতরে প্রবল বেগে ঝাকাতে থাকল।ঝড় থেকে সামলা্তে চাওয়া বৃক্ষের মতই সে দাড় করাতে চাইল তার নুজ্য মন।শরীরের ভেতর গোঙ্গানো একটি শব্দ কন্ঠ ঠেলে বেড়িয়ে আসল, -না!। খালি ঘরে কথাটি ফাঁকা গুলির মতই শোনাল।আবার সেল ফোনটা পিউর নামে বেজে উঠল।কোন একটা ফাঁক গলে যেন অন্ধকার গুমোট ঘরটায় কিছু আলো ঢুকল।তুহিন চট করে তালা চাবিটা নিয়ে বের হয়ে গেল।

-হ্যালো পিউ, বল।তুহিন দরজা বাইরে থেকে লাগাতে লাগাতে বলল
-তুমি কি এখনো বাসায়?
-না।মানে বাসা থেকে বের হচ্ছি।কেন?তুহিন একটু দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে থমকে গেলো, তালা থেকে চাবিটা বের করল না।
-সরি আমি আজ আসতে পারব না।
পিউর কন্ঠ বেশ শান্ত।তুহিন শব্দ করে হেসে উঠল।তালা থেকে চাবিটা বের করে চাবিটা পকেটে নিলো,হাসতে হাসতেই বলল,
-জানিতো।এটা আর নতুন করে বলার কি আছে?
-মানে?
-মানে আমার ভাবী বলে তুমি আমারে হাঙ্গারে টাঙ্গায়ে রেখেছ, যখন খুশি বের করে পড়বে।
-তুহিন! তুমি এইভাবে বলতে পারলে।তুমি জানোনা আমার বাসায় প্রবলেম থাকে?
-হ্যা জানি।আর এটাও জানি প্রবলেমটা সবসময়ই থাকবে আর তোমার পরিবারে আমার গ্রহনযোগ্যতা কম।আমি সাধারন মাস্টার্স পাস,টাকা থাকলেও আমি ব্যবসায়ি।তাছাড়া আমাদের জোড়ালো কোন কমিটমেন্টও নাই।তুমি চাইলে কাছে টানতে পারো, না চাইলে উড়াল দিতে পারো।এর মানে একটাই আমি হাঙ্গারে টানানো।হা হা।
-তুহিন আমি ভাবতাম তুমি আমাকে বুঝো।
-সরি পিউ আমিও ভাবতাম তুমি আমাকে বুঝো।আমি একতরফাভাবে বেশি আশা করে ফেলেছি কিনা এই মূহুর্তে ঠিক বুঝতে পারছি না।তবে আমার আজকের বোঝাটা ভুলও হতে পারে।আর যদি ঠিক হয় তাহলে তুমি আর আমার কাছে এসো না।
উত্তেজনায় কথাটা বলেই নিজের অজান্তে ফোন কেঁটে দিয়েছে তুহিন।এত দিনের সম্পর্কে নিজেকে পিউর প্রতি কৃতজ্ঞই দেখেছে বরাবর।আজ তার নিজের ভেতর জমানো সংশয়,রাগ নিজেই দেখতে পেল যেন।আবার সেল ফোনের গুঞ্জন।তুহিনের বড় ভাই ফোন করেছে,

-হ্যালো ভাইয়া।

-হ্যালো তুহিন তুই আজকে এদিকে আসিস না।সাটার লাগায়া বসে আছি।বুঝলি।

-ও কে ভাইয়া।তুমিও সাবধানে থাকবা।

তুহিন সিড়ি ভেঙ্গে নিচে চলে এসেছিল এতক্ষণে। সে তার চলা থামিয়ে দিলো না, আস্তে আস্তে একটু এগোতে লাগল। এই সকালে বাসায় ফিরে যাওয়া ছাড়া অন্য উপায় খুজছে সে। বাড়ি ফেরার কথা মনে হতেই তার টাকাটার কথা মনে হলো।কি বিচ্ছিরি রোগ,মনটা আরো খারাপ হয়ে গেলো তার।তার নিজের এত মোটাসোটা মানিব্যাগটা থাকতে বেনামি পড়ে থাকা টাকাটা মোহনীয় ভঙ্গীতে মনে পড়ছে।কয়েকবার সাইক্রিয়াটিস্টের কাছে যেতে চেয়েছিলো সে লজ্জায় যাওয়া হয়নি।প্রতিবার ভেবেছে এইবার নিজেই শুধরে নিবো -এ আর কঠিন কি?পাশাপাশি পিউর স্বপ্নও তাকে অনেকটা আত্ববিশ্বাসি করেছে এই ক্ষেত্রে। কিন্তু রোগটা যে রয়ে গেছে আজ বেশ টের পাচ্ছে সে।

সে একটু এগিয়ে মোড়ের দোকান থেকে সিগারেট কিনল তারপর বাসার দিকেই হাঁটতে লাগল।পিউ আর ফোন করেনি।রাগ করেছে হয়ত এই ভেবে তুহিনের এখন একটু খারাপ লাগা শুরু করেছে।পিউর থাকাটা তেমন জোড়েসোড়ে না হলেও দীর্ঘদিন এই নিরব থাকাটাই এখন একটা অস্তিত্বে পরিনত হয়েছে। পিউ যদি সত্যি আর যোগাযোগ না করে সে কি পিউর এই একেবারে না থাকাটা সহ্য করতে পারবে? ভাবতে ভাবতে আবার দরজায় তালাচাবির মুখোমুখি হতে হল আর তালা খুলতেই টাকাটার সাথে চোখাচোখি হল তার।টাকাটাও যেন তার অপেক্ষায় তার দিকেই তাকিয়ে আছে, সে তার চোখ সরিয়ে নিল, শোওয়ার ঘরে ঢুকে গেল দ্রুত।লেখার টেবিলে বসে সিগারেট ধরালো।সকালের প্রথম সিগারেটে সে পর পর তৃষ্ণার্তের মত কয়েকটা টান দিল তারপর কবিতার খাতাটা নিল।সাদা চকচকে পাতাটায় সুন্দর করে লিখল “পিউ”।তার মনে হচ্ছে আজ সে পিউকে চিঠিটা লিখতে পারবে।চিঠিটা সে আগেও মনে মনে অনেকবার লিখেছে কিন্তু পিউর এই আলগা হয়ে থাকাটা তাকে কখনো সাহসি করে তুলেনি তা খাতা কলমে প্রকাশ করার কিংবা পিউর এই না থাকার মত থাকাটা তার কাছে এত দামী ছিল যে তা হারানোর ভয় তাকে সাহসি করে তুলেনি এতদিন। আজ কেমন ক্ষ্যাপাটে বোধে সে লিখতে থাকল,

পিউ,

কেন জানি তোমাকে কখনো চিঠি লিখা হয়ে উঠেনি।হয়ত দুরালাপনীর মেসেজ প্রথাই এর জন্য দায়ী।ছোট ছোট কথায় সব বলতে বলতে খুব বলতে চাওয়া একটা গল্প কখনোই বলা হয়ে উঠেনি।আজ তোমাকে সেই গল্পটাই খুব সাধারন ভাষায় বলব,

এই শহরে একটা ছেলে ছিল।সে খুব কম বয়েসেই তার বাবা-মাকে হারায়।সবচেয়ে ছোট ছেলে হওয়ায় তার পরবর্তি অভিভাবকগন তার মঙ্গল চিন্তায় অতিসচেতন হয়ে পড়ে ঠিকই তবে তার বাবা মার ভালোবাসার বিকল্প তেমন করে কেউ হতে পারে না।কেউ বুঝত না বা ছেলেটি তার প্রয়োজন সঠিক শব্দে তাদের বোঝাতে পারত না।তাই আদরের পাশাপাশি উঠতি বয়সে তাকে দারুন অর্থকষ্টেও পড়তে হয়।অর্থহীন, ভালবাসাহীন সেই দুর্বল ছেলেটি গোপনে অনেক নিচে নেমে যেতে থাকে।অভাবের বিকল্প সে খুজে বেড়াতে থাকে কারো পকেটে,তোশকের নিচে,আলমারিতে।খুব বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে সরাতে থাকে বাজারের টাকা।এভাবেই প্রতিটি দিন একটু একটু করে আরো নিচে নামছিল সে। হঠাৎ একদিন একটি পরীর সাথে তার দেখা হয়ে যায়। পরীটার দিকে তাকাতে গিয়ে বুঝল সে কতটা নিচে।পরীটাকে কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা তাকে নিচ থেকে উপরে উঠাতে লাগল আবার।
তার বয়স বাড়ল,পারিবারিকভাবে তার কাছে চলে আসল প্রচুর অর্থ আর সে নিজেও উপার্জন করল বেশ।কিন্তু ততদিনে অভাবের ছোবল জায়গামত বসে গেলো।প্রায়ই তাকে সেই পুরোনো প্রবৃত্তিটা তাড়া করতে থাকল,বিচ্ছিড়ি সেই রিপু উপরে উঠতে চাওয়া মানুষটাকে নিচে নামিয়েই যেন সে ক্ষান্ত হবে।ক্লান্ত হয়ে একদিন সে পরীটিকে ডেকে বলল,

-আমার হাতটা ধরো।দেখছনা আমি নিচে পড়ে যাচ্ছি?

পরীটা কি বলল আমি জানিনা।পিউ তুমি আমার গল্পটা শেষ ও সুন্দর করে দাও।

এতটুকু লিখে তুহিন খাতাটা দুরে ঠেলে দিল।আগের সিগারেটের শেষটা ফেলে আর একটা ধরাল।কেন জানি চিঠিটা লিখে তার হাল্কা লাগছে না নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসছে আরো।বুকের ঠিক মাঝখানে টনটন করছে কেমন জানি ব্যাথা।তুহিন ভূতে পাওয়া মানুষের মত উঠে দাঁড়াল, চিঠিটা ছিড়ে ফেলে ওয়েষ্টবক্সে ফেলে দিল তারপর ড্রইংরুমে গিয়ে টাকাটাকে মুঠো করে ধরল।তুহিনের ভেতর ভূতটা যেন পরম শান্তি পেল।সেল ফোনের আর্তনাদে প্রেতআত্মাটা তাকে ছেড়ে দিল হঠাৎ।চমকে হাত থেকে টাকাটা পড়ে গেল।কারন পিউর ফোন।
-হ্যালো তুহিন তুমি কই?পিউর ব্যস্ত প্রশ্ন
-আমি বাসায়।
-আমি বাসে।এখন মাত্র উঠলাম, এলিফেন্ট রোডে আসতে আরো সময় লাগবে।যেই জ্যাম।
-কেন?তুহিন যেন নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না।

-কেন আবার।আগে তোমার ঘর,তোমার লেখার টেবিলটা দেখবো তারপর দুপুরে বাইরে একসাথে খাব।
-পিউ সত্যি!
-হুম।এখন বাসে বোরিং লাগছে একটা কবিতা শোনাও কিন্তু জোড়ে বলবে শোনা যায় না।
কিন্তু এখন নিজের লেখা কোন কবিতাই মনে পড়ছে না তুহিনের।তার মনের ভিতর অনেক কথাই ঘুরপাক খাচ্ছে।তার খুব বলতে ইচ্ছে করল –“ আমি সেই অভিশপ্ত রাজকুমার পিউ যে মানুষ থেকে পশু হয়ে গেছি।তুমি ছুঁয়ে দাও আমি আবার মানুষ হব”।কিন্তু কথাটা ঠোঁটে আনতে চাইলেই তা হারিয়ে গেল।তুহিনের মাথা যেন পুরো শূন্য হয়ে গেছে। সে চোখ ছোট করে জানালা দিয়ে দুরের জিনিস দেখার চেষ্টা করল যেন দুর থেকে হারিয়ে যাওয়া কথা খুজে আনতে চাচ্ছে।অনেক খুঁজে তার মস্তিস্ক হাফিজের একটা কবিতাই খুজে পেল।সে সেটাই কাঁপা কাঁপা কন্ঠে আবৃত্তি করতে থাকল,

“হিরনবালা তোমার কাছে দারূন ঋনী সারা জীবন
যেমন ঋনী আব্বা এবং মায়ের কাছে
ফুলের কাছে মোমাছিরা
বায়ুর কাছে নদীর বুকে জলের খেলা যেমন ঋনী
খোদার কসম হিরনবালা
তোমার কাছে আমিও ঠিক তেমন ঋনী”।

………………………………………………………………………………………………………………

শৈলী.কম- মাতৃভাষা বাংলায় একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা প্রদানকারী প্ল‍্যাটফর্ম এবং ম্যাগাজিন। এখানে ব্লগারদের প্রকাশিত লেখা, মন্তব‍্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর। ধন্যবাদ।


38 Responses to ছোটগল্প-মেঘ রঙ্গা দিন

You must be logged in to post a comment Login